সংবাদ শিরোনাম ::
পঞ্চগড় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে মাদরাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার
প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময় : ১১:৪২:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অগাস্ট ২০২৩ ৫২ বার পড়া হয়েছে
পঞ্চগড় প্রতিবেদক:
পঞ্চগড়ের বোদা পৌরসভায় এক মাদরাসা ছাত্রকে (১৪) বলৎকারের অভিযোগে আল আমিন (২৯) নামে এক মাদরাসা শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে আটোয়ারী থানা পুলিশ। গত সোমবার (০৭ আগষ্ট) রাতে পৌরসভার সাতখামার এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। এদিকে মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনায় ভূক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে ওই মাদরাসা শিক্ষককে আসামী করে আটোয়ারী থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
আটক হওয়া ওই মাদরাসা শিক্ষকের বাড়ি দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আলোকঝাড়ি ইউনিয়নে। তিনি বোদা পৌরসভার সাতখামার এলাকায় একটি হাফেজিয়া মাদরাসায় মুহতামিম হিসেবে চাকুরী করছিলেন।
মামলার এজহার ও আটোয়ারী থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২ আগষ্ট (বুধবার) দুপুরে ওই মাদরাসা ছাত্রকে শরীরে তেল মেখে দেয়ার কথা বলে নিজ কক্ষে ডেকে নেন মাদরাসা শিক্ষক আল আমিন। পরে শরীরে তেলে মেখে দেয়ার একপর্যায়ে ওই কক্ষেই ছাত্রটিকে বলৎকার করেন তিনি। তবে নিয়ে কাউকে কিছু জানালে কঠোর শাস্তির হুমকী দেন মাদরাসা শিক্ষক। ঘটনার পর থেকে মাদরাসাতেই ছিলো ছাত্রটি। পরে গত ৭ আগষ্ট (সোমবার) বিকেলে মাদরাসা থেকে পালিয়ে বাসায় চলে যায় ছাত্রটি। পরিবারের সদস্যরা হঠাৎ বাসার আসার বিষয়টি জানতে চাইলে কেঁেদ ফেলে সে। পরে সে পরিবারের সদস্যদের জানায়, মাদরাসার শিক্ষক তাকে বলৎকার করেছেন। এর আগেও বেশকয়েকবার তার সাথে এধরনের ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি। পরে সোমবার সন্ধ্যায় বোদা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরিফুর রহমানের বাসায় মাদরাসা শিক্ষক আলআমিনকে ডেকে নেয়া হলে তিনি বলৎকারের বিষয়টি স্বীকার করেন। পরে ওই মাদরাসা শিক্ষককে পুলিশে সোপর্দ করেন স্থানীয়রা।
বোদা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরিফুর রহমান বলেন, মাদরাসা ছাত্রের বাড়ি আমার ওয়ার্ডে। তার বাবা আমার গাড়ির ড্রাইভার। আমাকে বিষয়টি জানানো হলে মাদরাসার শিক্ষককে আমার বাসায় ডেকে নেই। এসময় মাদরাসাটির সভাপতি ও আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন সহ স্থানীয়রা উপস্থিত ছিলেন। মাদরাসা শিক্ষক সবার সামনে বলৎকারের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আসলে বিষয়টি দৃষ্টিকটু। এ ধরনের ঘটনা মোটেই কাম্য নয়।
আটোয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলৎকারের অভিযোগে এক মাদরাসা শিক্ষককে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, খবর পেয়ে মাদরাসা থেকে মুহতামিম আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগীর বাবা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। আমরা ভূক্তভোগীর স্বাস্থ্য পরিক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এছাড়া তার জবানবন্দী রেকর্ডের জন্য আদালতে আবেদন করেছি। আসামীকে আদালতে পাঠানোর জন্য প্রক্রিয়া চলছে।
মামলার এজহার ও আটোয়ারী থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২ আগষ্ট (বুধবার) দুপুরে ওই মাদরাসা ছাত্রকে শরীরে তেল মেখে দেয়ার কথা বলে নিজ কক্ষে ডেকে নেন মাদরাসা শিক্ষক আল আমিন। পরে শরীরে তেলে মেখে দেয়ার একপর্যায়ে ওই কক্ষেই ছাত্রটিকে বলৎকার করেন তিনি। তবে নিয়ে কাউকে কিছু জানালে কঠোর শাস্তির হুমকী দেন মাদরাসা শিক্ষক। ঘটনার পর থেকে মাদরাসাতেই ছিলো ছাত্রটি। পরে গত ৭ আগষ্ট (সোমবার) বিকেলে মাদরাসা থেকে পালিয়ে বাসায় চলে যায় ছাত্রটি। পরিবারের সদস্যরা হঠাৎ বাসার আসার বিষয়টি জানতে চাইলে কেঁেদ ফেলে সে। পরে সে পরিবারের সদস্যদের জানায়, মাদরাসার শিক্ষক তাকে বলৎকার করেছেন। এর আগেও বেশকয়েকবার তার সাথে এধরনের ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি। পরে সোমবার সন্ধ্যায় বোদা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরিফুর রহমানের বাসায় মাদরাসা শিক্ষক আলআমিনকে ডেকে নেয়া হলে তিনি বলৎকারের বিষয়টি স্বীকার করেন। পরে ওই মাদরাসা শিক্ষককে পুলিশে সোপর্দ করেন স্থানীয়রা।
বোদা পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরিফুর রহমান বলেন, মাদরাসা ছাত্রের বাড়ি আমার ওয়ার্ডে। তার বাবা আমার গাড়ির ড্রাইভার। আমাকে বিষয়টি জানানো হলে মাদরাসার শিক্ষককে আমার বাসায় ডেকে নেই। এসময় মাদরাসাটির সভাপতি ও আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন সহ স্থানীয়রা উপস্থিত ছিলেন। মাদরাসা শিক্ষক সবার সামনে বলৎকারের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আসলে বিষয়টি দৃষ্টিকটু। এ ধরনের ঘটনা মোটেই কাম্য নয়।
আটোয়ারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলৎকারের অভিযোগে এক মাদরাসা শিক্ষককে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, খবর পেয়ে মাদরাসা থেকে মুহতামিম আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগীর বাবা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। আমরা ভূক্তভোগীর স্বাস্থ্য পরিক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালে পাঠিয়েছি। এছাড়া তার জবানবন্দী রেকর্ডের জন্য আদালতে আবেদন করেছি। আসামীকে আদালতে পাঠানোর জন্য প্রক্রিয়া চলছে।