ঢাকা ০৪:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তপূর্বক অপসারণের দাবী রাজশাহীতে বৈষম্যমুক্ত নগরের দাবিতে আলোচনা সভা  বেলকুচিতে হত্যাকান্ডের বিচার ও পি আর পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে গণ সমাবেশ রামেকে একসঙ্গে ৫ সন্তানের জন্ম দিলেন প্রবাসীর স্ত্রী সলঙ্গায় সাংবাদিকের উপর যুবদল নেতার হামলার অভিযোগ  খাজা মেডিকেল প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ আমজাদ হোসেনের ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প  কাউন্দিয়া ইউনিয়নের মূর্তিমান আতঙ্কের অপর নাম’কুখ্যাত ভূমিদস্যু সাইফুল আলম খান চেয়ারম্যান সাংবাদিকের গলায় জুতোর মালা; বিএমএসএফ’র তদন্ত কমিটি গঠন; তিনদিনের মধ্যে বিচার দাবি  পরকিয়ায় আত্মহত্যার দায়ভার স্বামী-শ্বাশুড়ীর উপর চাপানোর অভিযোগ বেলকুচিতে ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের জন্য দোয়া ও আহতের আরগ্য কামনায় ছাত্র সমাবেশ

প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই নতুন প্রধান বিচারপতির প্রজ্ঞাপন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৫৩:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩ ২৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের ২৩তম বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর অবসেরের তারিখ ২৫ সেপটেম্বর। কিন্তু আগামী ৩০ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের সুপ্রিমকোর্ট দীর্ঘ অবকাশে যাচ্ছে। এ কারণে ৩০ আগস্ট প্রধান বিচারপতির বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। আর তাই নতুন প্রধান বিচারপতি কে হচ্ছেন তা ঘোষণা করার সাংবিধানিক রীতি রয়েছে ৩০ আগস্টের মধ্যেই’।

সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, নতুন প্রধান বিচারপতি কে হবেন তা মোটামুটি নির্ধারিত হয়েছে এবং এ ব্যাপারে আলাপ আলোচনাও চূড়ান্ত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল সকালে দেশে ফিরবেন এবং এর পরই নতুন প্রধান বিচারপতির নিয়োগ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা চূড়ান্ত করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে যে, আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওবায়দুল হাসান পরবর্তি প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন এটি মোটামুটি নিশ্চিত’।

বর্তমান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর সুপ্রিম কোর্টের শেষ কর্মদিবস হবে ৩০ আগস্ট। তবে তিনি ২৫ সেপটেম্বর পর্যন্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নতুন বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের দায়িত্বের মেয়াদ শুরু হবে ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে। তবে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন আগে থেকেই জারি করা হবে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।’

নতুন বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার কোন জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করবে না। কারণ হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর পরেই আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ওবায়দুল হাসান। ওবায়দুল হাসান তার দীর্ঘ আইন পেশায় একজন দক্ষ এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। শুধু আইন পেশার মাধ্যমেই তিনি দ্যুতি ছড়াননি। আইন পেশার বাইরে তিনি একজন সুলেখক প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত এবং আলোচিত। ওবায়দুল হাসান প্রধান বিচারপতি হলে তিনি হবেন দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি।’

নানা কারণেই বর্তমানে প্রধান বিচারপতির পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে তীব্র রাজনৈতিক সংকট এবং সাংবিধানিক কিছু মৌলিক চ্যলেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে দেশকে। এরকম বাস্তবতায় কে প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন তা নিয়ে আইন পাড়ায় নানা আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। বিশেষ করে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা যখন সুপ্রিম কোর্টে নানা রকম আন্দোলনের চেষ্টা করছেতখন নতুন প্রধান বিচারপতি কে হবেন সেটি নিয়ে নানা রকম জল্পনা কল্পনা চলছিল। তবে সরকার এখানে জ্যেষ্ঠতা নীতি অনুসরণ করেছ বলেই একাধিক সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে নিশ্চিত করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই নতুন প্রধান বিচারপতির প্রজ্ঞাপন

আপডেট সময় : ০২:৫৩:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের ২৩তম বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর অবসেরের তারিখ ২৫ সেপটেম্বর। কিন্তু আগামী ৩০ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের সুপ্রিমকোর্ট দীর্ঘ অবকাশে যাচ্ছে। এ কারণে ৩০ আগস্ট প্রধান বিচারপতির বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। আর তাই নতুন প্রধান বিচারপতি কে হচ্ছেন তা ঘোষণা করার সাংবিধানিক রীতি রয়েছে ৩০ আগস্টের মধ্যেই’।

সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, নতুন প্রধান বিচারপতি কে হবেন তা মোটামুটি নির্ধারিত হয়েছে এবং এ ব্যাপারে আলাপ আলোচনাও চূড়ান্ত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল সকালে দেশে ফিরবেন এবং এর পরই নতুন প্রধান বিচারপতির নিয়োগ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা চূড়ান্ত করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে যে, আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওবায়দুল হাসান পরবর্তি প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন এটি মোটামুটি নিশ্চিত’।

বর্তমান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর সুপ্রিম কোর্টের শেষ কর্মদিবস হবে ৩০ আগস্ট। তবে তিনি ২৫ সেপটেম্বর পর্যন্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নতুন বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের দায়িত্বের মেয়াদ শুরু হবে ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে। তবে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন আগে থেকেই জারি করা হবে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।’

নতুন বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার কোন জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করবে না। কারণ হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর পরেই আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ওবায়দুল হাসান। ওবায়দুল হাসান তার দীর্ঘ আইন পেশায় একজন দক্ষ এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। শুধু আইন পেশার মাধ্যমেই তিনি দ্যুতি ছড়াননি। আইন পেশার বাইরে তিনি একজন সুলেখক প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত এবং আলোচিত। ওবায়দুল হাসান প্রধান বিচারপতি হলে তিনি হবেন দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি।’

নানা কারণেই বর্তমানে প্রধান বিচারপতির পদটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে তীব্র রাজনৈতিক সংকট এবং সাংবিধানিক কিছু মৌলিক চ্যলেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে দেশকে। এরকম বাস্তবতায় কে প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন তা নিয়ে আইন পাড়ায় নানা আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। বিশেষ করে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা যখন সুপ্রিম কোর্টে নানা রকম আন্দোলনের চেষ্টা করছেতখন নতুন প্রধান বিচারপতি কে হবেন সেটি নিয়ে নানা রকম জল্পনা কল্পনা চলছিল। তবে সরকার এখানে জ্যেষ্ঠতা নীতি অনুসরণ করেছ বলেই একাধিক সূত্র বাংলা ইনসাইডারকে নিশ্চিত করেছে।