ঢাকা ০১:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শিক্ষক উন্নয়নের জন্য ইউনেস্কো-হামদান পুরস্কার পেয়েছে ‘গুড নেইবারস বাংলাদেশ’ বেলকুচিতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত  সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় ভন্ড কবিরাজের বাড়িতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অভিযান   বিশ্ব শিক্ষক দিবসে নিজ সহকর্মিদের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন গুণী শিক্ষক শওকত আলী বদির ক্যাশিয়ার ফারুককে ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হলেন র‍্যাব সদস্যরা কাজিপুরের চরাঞ্চলের বিদ্যুতে শুভংকরের ফাঁকি ! চাহিদা ১০ বরাদ্দ মাত্র ২ মেগাওয়াট!  স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়ার অভিযোগ  কাজিপুরে ধর্ষণের অভিযোগে অফিস সহকারি গ্রেপ্তার বেলকুচিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত রায়গঞ্জে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উদযাপিত 

মানুষের খাদ্যাভ্যাস ও আমরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৩ ১১৫ বার পড়া হয়েছে

জাপানে বেশিরভাগ মানুষ দিনে চার বার খাবার খায়। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, চীনেও একই কাজ করে। সকাল ৭টা থেকে ৭.৩০ টায় সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার ১২.৩০ টার মধ্যে, বেলা ৩ টায় লাইট স্ন্যাক বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফল আর গ্রীন টি, রাতের খাবার খায় ৬.৩০ টা থেকে ৮ টার মধ্যে।

সকালে ওরা অনেক ভালো মতো খায়। তিন বেলার প্রধান খাবার ভাত আর স্যুপ থাকবেই,সাথে মাছ, সব্জি, পাতা জাতীয় সব্জি , ফল।

স্যুপ বিশেষ করে মিসো স্যুপ ওদের প্রিয়। বেশীর ভাগ খাবারে মশলা নেই।সয়াসসে ডিপ করে খায়। লবন নেই বললেই চলে ওদের বেশিরভাগ খাবারে।

মাছের চামড়া সহ শুধু ফ্রাই করে, অনেক জুসি হয় তাও লবন ছাড়া। সকালের নাস্তা আর রাতের খাবার খেতে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সময় লাগায়।

পৃথিবীর সব দেশেই সকালের খাবার গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এর নামে যে প্রচার করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ঢং ঢুকানো হচ্ছে তার আসলে কোন অর্থ নেই। রাত ৬ টায় খেয়ে পরদিন সকাল ৭ টায় খেলে ১৩ ঘন্টা ফাষ্টিং হয়। এতে পারিবারিক কালচার প্লাস পুষ্টিকর খাবার সবই ঠিক থাকে।

তথ্যসূত্র : খন্দকার হাসান শাহরিয়ার, অ্যাডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আইন উপদেষ্টা বিএমএসএফ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

মানুষের খাদ্যাভ্যাস ও আমরা

আপডেট সময় : ১০:০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৩

জাপানে বেশিরভাগ মানুষ দিনে চার বার খাবার খায়। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, চীনেও একই কাজ করে। সকাল ৭টা থেকে ৭.৩০ টায় সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার ১২.৩০ টার মধ্যে, বেলা ৩ টায় লাইট স্ন্যাক বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফল আর গ্রীন টি, রাতের খাবার খায় ৬.৩০ টা থেকে ৮ টার মধ্যে।

সকালে ওরা অনেক ভালো মতো খায়। তিন বেলার প্রধান খাবার ভাত আর স্যুপ থাকবেই,সাথে মাছ, সব্জি, পাতা জাতীয় সব্জি , ফল।

স্যুপ বিশেষ করে মিসো স্যুপ ওদের প্রিয়। বেশীর ভাগ খাবারে মশলা নেই।সয়াসসে ডিপ করে খায়। লবন নেই বললেই চলে ওদের বেশিরভাগ খাবারে।

মাছের চামড়া সহ শুধু ফ্রাই করে, অনেক জুসি হয় তাও লবন ছাড়া। সকালের নাস্তা আর রাতের খাবার খেতে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সময় লাগায়।

পৃথিবীর সব দেশেই সকালের খাবার গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এর নামে যে প্রচার করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ঢং ঢুকানো হচ্ছে তার আসলে কোন অর্থ নেই। রাত ৬ টায় খেয়ে পরদিন সকাল ৭ টায় খেলে ১৩ ঘন্টা ফাষ্টিং হয়। এতে পারিবারিক কালচার প্লাস পুষ্টিকর খাবার সবই ঠিক থাকে।

তথ্যসূত্র : খন্দকার হাসান শাহরিয়ার, অ্যাডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও আইন উপদেষ্টা বিএমএসএফ।