উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারেরকে অবমুল্যায়ন ও হয়রানীর অভিযোগ
- আপডেট সময় : ০৭:২৫:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩ ২৯ বার পড়া হয়েছে
খাগড়াছড়ি সংবাদদাতা: খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরাফাতুল আলমের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা মৃত খোরশেদ আলম এর পরিবারের সাথে অসৌজন্যমুলক ও অস্বদ্বাচারণ,অবমুল্যায়ন এবং হয়রানীর অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব মিলনায়তেন ভুক্তভোগীর পরিবার এ অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মৃত খোরশেদ আলমের ভাগিনা শাহজালাল। এ সময় খোরশেদ আলমের বোন জহুরা বেগম, ফাতেমা বেগম,মাকসুদা বেগম, স্থানীয় সমাজ প্রতিনিধি ও কাজী মো: আবুল হাসেম,শরাফত আলীসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়,মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম নি:সন্তান হিসেবে ১৯৯৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু তার মৃত ছোট ভাইয়ের ছোট ছেলে ইয়াছিন মিথ্যা তথ্য দিয়ে নিজেকে খোরশেদ আলমের পুত্রদাবী করে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরীসহ মুক্তিযোদ্ধা ভাতা উত্তোলন শুরু করে। বিষয়টি জানতে পেরে খোরশেদ আলমের ৫ বোন আপত্তি উত্থাপন করে নীতিমালা অনুযায়ী বোনদের নামে সমহারে ভাতা প্রদানের দাবী জানান। সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়, ইউএনও এবং ইউএনও অফিসের একটি চক্র এ ঘটনার সাথে জড়িত এবং তারা নানাভাবে তাদের হয়রানী করছে। একই ব্যক্তি কিভাবে তিনবার ওয়ারিশন সনদ নিলে তাও যাচাইয়ের দাবী জানান।
এ ব্যাপারে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আরাফাতুল আলমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসৌজন্যমূলক আচরণ ও হয়রানীর অভিযোগ অস্বীকার করেন।