সংবাদ শিরোনাম ::
শাহজাদপুরে আওয়ামীলীগের সাবেক দুই এমপির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা বেলকুচিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ  শাহজাদপুরে অটোবাইক ছিনতাই চক্রের ৬ জন আটক ৭ নভেম্বর না আসলে বাংলাদেশ বিলীন হয়ে যেত: বাউবি উপাচার্য বেলকুচির সেন ভাঙ্গাবাড়ী বাজার মসজিদের নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন “জয় বাংলা” স্লোগান দেওয়ায় সাবেক পিপি-কে গণপিটুনি, পুলিশে সোপর্দ উলিপুরে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ভোট কেন্দ্র মেরামতের টাকা আত্নসাতের অভিযোগ খাজা শাহ্ এনায়েতপুরী (রহ:) এর ১১০ তম ওরছ শরীফের দাওয়াত পত্র বিতরণ  রাজশাহীর মাঠে স্পীড স্কেটিংয়ে বগুড়ার স্কেটারদের ৩টি স্বর্ণপদক সহ ৮ পদক অর্জন এনায়েতপুরে ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি উপলক্ষে আলোচনা সভা

ইউনূসের বিচার স্থগিতের দাবির প্রতিবাদে ১৭১ বিশিষ্ট নাগরিকের চিঠি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১১:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৮৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ড.মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিতের দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বরাবর বিশ্বনেতাদের খোলা চিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্ট নাগরিক। তারা মনে করছেন, এই চিঠি দেশের সার্বভৌমত্ব ও বিচার বিভাগের ওপর হুমকি। এই ‘অযাচিত হস্তক্ষেপে’ উদ্বেগ জানিয়েছেন তারা।’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কয়েকজন নোবেলজয়ী, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের সদস্যের লেখা খোলাচিঠি তাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ওই খোলা চিঠির বক্তব্যকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর স্পষ্ট হুমকি হিসেবে মনে করছেন তারা।’

বিবৃতিদাতারা বলছেন, চিঠিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আদালতে চলমান মামলাগুলোর বিচার প্রক্রিয়া বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে। দেশের বিবেকবান নাগরিক হিসেবে আমরা বাংলাদেশের বিচার প্রক্রিয়ার ওপর এ ধরনের অযাচিত হস্তক্ষেপে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।’

খোলাচিঠির পরিপ্রেক্ষিতে কিছু আইনি ও নৈতিক প্রশ্ন সামনে চলে আসে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৪(৪) অনুযায়ী বিচারকরা তাদের বিচারিক কাজে সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন। সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীসহ রাষ্ট্র পরিচালনায় যুক্ত কারও বিচার প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো এখতিয়ার নেই। উল্লিখিত চিঠির বক্তব্য বাংলাদেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) স্বীকৃত শ্রমিকদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। এই চিঠিতে ‘নিরপেক্ষ’ বিচারকের মাধ্যমে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিচারের যে আহ্বান জানানো হয়েছে, তা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে হেয় করার শামিল বলে আমরা মনে করি।’

সংবিধান অনুযায়ী সব নাগরিকই আইনের দৃষ্টিতে সমান উল্লেখ করে বিবৃতিদাতারা বলেন, লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত সংবিধানে সবারই আইনি সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারকাজও দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ও স্বাধীনভাবে সম্পন্ন হচ্ছে। সেই প্রেক্ষাপটে ‘বিচারিক হেনস্তা’র অভিযোগ অমূলক ও অনভিপ্রেত। পাশাপাশি ড. ইউনূস বাংলাদেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে সবসময়ই দেশ-বিদেশে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে সব কর্মকাণ্ড অব্যাহত রেখেছেন।’

খোলাচিঠিতে সই করা ব্যক্তিদের নিজ নিজ দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ উল্লেখ করে বলা হয়েছে, বিবৃতিদাতারা তাদের নিজ নিজ দেশের মতো বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকেও নিজস্ব আইন অনুযায়ী চলার সুযোগ দেবেন এবং সম্মান করবেন।”

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন- জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান, নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, শিল্পী হাশেম খান, শিল্পী রফিকুন নবী, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক অধ্যাপক বুলবন ওসমান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, এশিয়াটিক সোসাইটির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মাহফুজা খানম, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, শিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন আহমেদ, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন, অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, কবি নির্মলেন্দু গুণ, এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আব্দুল বায়েস, সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দীন আহমেদ, এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. এ কে এম মনোয়ার উদ্দিন আহমদ, নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, মানবাধিকার কর্মী অ্যারমা দত্ত, নারীনেত্রী রোকেয়া কবীর, কবি ও লেখক নূহ আলম লেনিন, সাংবাদিক হারুন হাবীব, প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. শামীম বসুনিয়া, কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন, অভিনেত্রী লাকী ইনাম, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য, চলচ্চিত্রকার মানজারে হাসিন মুরাদ, নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান, নাট্যজন ম. হামিদ, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ট্রাস্টি মফিদুল হক, শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, নাঈমুল ইসলাম খান, মোজাম্মেল বাবু, শ্যামল দত্ত, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মমতাজ উদ্দীন ফকির, মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ, মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার, মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, লেখক শাহরিয়ার কবির, কবি তারিক সুজাত, কবি অসীম সাহা, নাট্যজন পীযূষ বন্দোপাধ্যায়, কবি ও চিকিৎসক হারিছুল হক প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ইউনূসের বিচার স্থগিতের দাবির প্রতিবাদে ১৭১ বিশিষ্ট নাগরিকের চিঠি

আপডেট সময় : ১১:১১:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: ড.মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিতের দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বরাবর বিশ্বনেতাদের খোলা চিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের ১৭১ বিশিষ্ট নাগরিক। তারা মনে করছেন, এই চিঠি দেশের সার্বভৌমত্ব ও বিচার বিভাগের ওপর হুমকি। এই ‘অযাচিত হস্তক্ষেপে’ উদ্বেগ জানিয়েছেন তারা।’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কয়েকজন নোবেলজয়ী, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের সদস্যের লেখা খোলাচিঠি তাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ওই খোলা চিঠির বক্তব্যকে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর স্পষ্ট হুমকি হিসেবে মনে করছেন তারা।’

বিবৃতিদাতারা বলছেন, চিঠিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আদালতে চলমান মামলাগুলোর বিচার প্রক্রিয়া বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে। দেশের বিবেকবান নাগরিক হিসেবে আমরা বাংলাদেশের বিচার প্রক্রিয়ার ওপর এ ধরনের অযাচিত হস্তক্ষেপে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।’

খোলাচিঠির পরিপ্রেক্ষিতে কিছু আইনি ও নৈতিক প্রশ্ন সামনে চলে আসে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৪(৪) অনুযায়ী বিচারকরা তাদের বিচারিক কাজে সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন। সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীসহ রাষ্ট্র পরিচালনায় যুক্ত কারও বিচার প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো এখতিয়ার নেই। উল্লিখিত চিঠির বক্তব্য বাংলাদেশের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) স্বীকৃত শ্রমিকদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। এই চিঠিতে ‘নিরপেক্ষ’ বিচারকের মাধ্যমে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিচারের যে আহ্বান জানানো হয়েছে, তা বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকে হেয় করার শামিল বলে আমরা মনে করি।’

সংবিধান অনুযায়ী সব নাগরিকই আইনের দৃষ্টিতে সমান উল্লেখ করে বিবৃতিদাতারা বলেন, লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত সংবিধানে সবারই আইনি সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচারকাজও দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ও স্বাধীনভাবে সম্পন্ন হচ্ছে। সেই প্রেক্ষাপটে ‘বিচারিক হেনস্তা’র অভিযোগ অমূলক ও অনভিপ্রেত। পাশাপাশি ড. ইউনূস বাংলাদেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে সবসময়ই দেশ-বিদেশে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে সব কর্মকাণ্ড অব্যাহত রেখেছেন।’

খোলাচিঠিতে সই করা ব্যক্তিদের নিজ নিজ দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ উল্লেখ করে বলা হয়েছে, বিবৃতিদাতারা তাদের নিজ নিজ দেশের মতো বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থাকেও নিজস্ব আইন অনুযায়ী চলার সুযোগ দেবেন এবং সম্মান করবেন।”

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন- জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান, নগর পরিকল্পনাবিদ ও ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, শিল্পী হাশেম খান, শিল্পী রফিকুন নবী, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক অধ্যাপক বুলবন ওসমান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, এশিয়াটিক সোসাইটির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মাহফুজা খানম, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, শিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন আহমেদ, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন, অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, কবি নির্মলেন্দু গুণ, এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আব্দুল বায়েস, সাবেক বিচারপতি মমতাজউদ্দীন আহমেদ, এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজ্জাদ আলী জহির, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. এ কে এম মনোয়ার উদ্দিন আহমদ, নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ, সুবর্ণা মুস্তাফা, মানবাধিকার কর্মী অ্যারমা দত্ত, নারীনেত্রী রোকেয়া কবীর, কবি ও লেখক নূহ আলম লেনিন, সাংবাদিক হারুন হাবীব, প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. শামীম বসুনিয়া, কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন, অভিনেত্রী লাকী ইনাম, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য, চলচ্চিত্রকার মানজারে হাসিন মুরাদ, নৃত্যশিল্পী লায়লা হাসান, নাট্যজন ম. হামিদ, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ট্রাস্টি মফিদুল হক, শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, নাঈমুল ইসলাম খান, মোজাম্মেল বাবু, শ্যামল দত্ত, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মমতাজ উদ্দীন ফকির, মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশীদ, মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার, মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, লেখক শাহরিয়ার কবির, কবি তারিক সুজাত, কবি অসীম সাহা, নাট্যজন পীযূষ বন্দোপাধ্যায়, কবি ও চিকিৎসক হারিছুল হক প্রমুখ।