কুড়িগ্রামের মানুষের সেবা প্রদানে পুলিশের “ক্রাইম প্রিভেনশন ক্লিনিক
- আপডেট সময় : ০৪:২৩:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১৬ বার পড়া হয়েছে
বাংলা পোর্টাল: কুড়িগ্রামে খরচ বিহিন অল্প ভিজিটে পুলিশি সেবা মানুষের দোর গোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে সকল অংশীজনের সমন্বয়ে জেলার ভুরুঙ্গামারীতে পুলিশের উদ্ভাবনী প্রয়াসে আয়োজিত হল ‘ক্রাইম প্রিভেনশন ক্লিনিক’।
আজ সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর)সদর উপজেলা হলরুমে ভূরুঙ্গামারী, নাগেশ্বরী ও কচাকাটা থানা এলাকা থেকে আগত প্রায় ২০০ জন সম্মানিত নাগরিক ও সেবা প্রার্থীর বক্তব্য শুনেন ‘ক্রাইম প্রিভেনশন ক্লিনিকে’ উপস্থিত অতিথিবৃন্দ ও বিশেষজ্ঞ প্যানেলের অফিসারবৃন্দ।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুড়িগ্রাম জেলার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. আলমগীর কবীর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পরিচালক (প্রশাসন) অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট জনাব শেখ মো. মুজাহিদ উল ইসলাম ও বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলমগীর কবির শিপন। এ সময় বিশেষজ্ঞ প্যানেলে উপস্থিত ছিলেন, ভূরুঙ্গামারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. গোলাম ফেরদৌস, জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার (সিনিয়র সহকারী জজ) মোছা. শারমিন আক্তার, নাগেশ্বরী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. সুমন রেজা, ভূরুঙ্গামারী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. মোর্শেদুল হাসান পিপিএম, ভূরুঙ্গামারী উপজেলা সবাজসেবা অফিসার মো. শামছুজ্জামান, ভূরুঙ্গামারী মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা জয়ন্তী রাণী। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) আল আসাদ মো: মাহফুজুল ইসলাম।
কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) আল আসাদ মো: মাহফুজুল ইসলাম বলেন, জমি-জমা ও সম্পর্ক নিয়ে যেসব ফৌজদারি মামলা রুজু হয় তার অধিকাংশই সিভিল স্যুট বা সামাজিক ইস্যু। কিন্তু অনেকেই মাঝে মধ্যে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে এসব ইস্যুকে যেনতেন ভাবে ফৌজদারি মামলায় রুপান্তর করার অভিপ্রায় লক্ষ্য করা যায়। যা উভয় পক্ষের জন্যই অমঙ্গলজনক। যেখানে ব্যয় ও সময় অনেক লেগে যায়। এমতাবস্থায় ফৌজদারি মামলা হওয়ার উপক্রম সব বিষয়ে নাগরিকদের সময়, অর্থব্যয়, ভিজিট কমাতে এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।