সংবাদ শিরোনাম ::
শাহজাদপুরে আওয়ামীলীগের সাবেক দুই এমপির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা বেলকুচিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ  শাহজাদপুরে অটোবাইক ছিনতাই চক্রের ৬ জন আটক ৭ নভেম্বর না আসলে বাংলাদেশ বিলীন হয়ে যেত: বাউবি উপাচার্য বেলকুচির সেন ভাঙ্গাবাড়ী বাজার মসজিদের নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন “জয় বাংলা” স্লোগান দেওয়ায় সাবেক পিপি-কে গণপিটুনি, পুলিশে সোপর্দ উলিপুরে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ভোট কেন্দ্র মেরামতের টাকা আত্নসাতের অভিযোগ খাজা শাহ্ এনায়েতপুরী (রহ:) এর ১১০ তম ওরছ শরীফের দাওয়াত পত্র বিতরণ  রাজশাহীর মাঠে স্পীড স্কেটিংয়ে বগুড়ার স্কেটারদের ৩টি স্বর্ণপদক সহ ৮ পদক অর্জন এনায়েতপুরে ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি উপলক্ষে আলোচনা সভা

প্রগতিশীল সংস্কৃতির ধারাকে সমৃদ্ধ করতে সরকারি ও বেসরকারি পৃষ্ঠপোষণা অত্যাবশ্যক-প্রফেসর শাহ্ আজম 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:০১:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৮৫ বার পড়া হয়েছে

সেলিম রেজা স্টাফ রিপোর্টার: ২৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার’) বিকেলে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগীতায় ‘লিভিং আর্ট’ আয়োজিত ‘ইন্দো-বাংলা বন্ধন গ্রুপ শিপ্প প্রদর্শনী ২০২৩’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য মহোদয় বলেন, শিল্প কথাটি সুন্দরকে ঘিরেই আবর্তিত এবং ভাব অভিব্যক্ত করাই শিল্পের উদ্দেশ্য। যেকোনো শিল্পেরই লক্ষ্য হলো শিল্পের সঙ্গে মানুষের সংযোগ ঘটানো। সহজেই যে সুন্দরকে তৈরি করা যায় তার উদাহরণ হয়ে আছেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন এবং চিত্রকর এস এম সুলতান। একটি দেশের শিল্পকলার সমৃদ্ধি সাক্ষ্য দেয় সেই দেশটির সভ্যতা ও সংস্কৃতির মান সম্পর্কে, সে নিরিখে আমাদের চিত্রকলার ঐতিহ্য গৌরবের।

বিগত ৫০ বছরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিল্পকলার চর্চা বেড়েছে এবং আমাদের প্রত্যাশা এটি আরো বিস্তৃত হবে। প্রগতিশীল সংস্কৃতির ধারাকে সমৃদ্ধ করতে শিল্পকলার সরকারি ও বেসরকারি পৃষ্ঠপোষণা অত্যাবশ্যক। চিত্রশিল্পের মধ্য দিয়ে সময় ও সমাজের বাস্তবতা ও মানুষের অন্তর্লীন অনুভব ব্যক্ত হোক, মানুষের বৈদ্ধিক মুক্তিসহ সৌন্দর্য দৃষ্টি খুলে যাক এই আমাদের কামনা।’

‘লিভিং আর্ট’র পরিচালক ড. বিল্পব গোস্বামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের প্রায় এগারো হাজার সৈন্য আমাদের স্বাধীনতার জন্য রক্ত দিয়েছে, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে, শহীদ হয়েছেন। সেজন্য ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আত্মিক ও রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ। সাংস্কৃতিক বিনিময় এ বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করেছে’।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিসিআর হিন্দি চেয়ার ড. পুনম গুপ্ত।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

প্রগতিশীল সংস্কৃতির ধারাকে সমৃদ্ধ করতে সরকারি ও বেসরকারি পৃষ্ঠপোষণা অত্যাবশ্যক-প্রফেসর শাহ্ আজম 

আপডেট সময় : ০৬:০১:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সেলিম রেজা স্টাফ রিপোর্টার: ২৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার’) বিকেলে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগীতায় ‘লিভিং আর্ট’ আয়োজিত ‘ইন্দো-বাংলা বন্ধন গ্রুপ শিপ্প প্রদর্শনী ২০২৩’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য মহোদয় বলেন, শিল্প কথাটি সুন্দরকে ঘিরেই আবর্তিত এবং ভাব অভিব্যক্ত করাই শিল্পের উদ্দেশ্য। যেকোনো শিল্পেরই লক্ষ্য হলো শিল্পের সঙ্গে মানুষের সংযোগ ঘটানো। সহজেই যে সুন্দরকে তৈরি করা যায় তার উদাহরণ হয়ে আছেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন এবং চিত্রকর এস এম সুলতান। একটি দেশের শিল্পকলার সমৃদ্ধি সাক্ষ্য দেয় সেই দেশটির সভ্যতা ও সংস্কৃতির মান সম্পর্কে, সে নিরিখে আমাদের চিত্রকলার ঐতিহ্য গৌরবের।

বিগত ৫০ বছরে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শিল্পকলার চর্চা বেড়েছে এবং আমাদের প্রত্যাশা এটি আরো বিস্তৃত হবে। প্রগতিশীল সংস্কৃতির ধারাকে সমৃদ্ধ করতে শিল্পকলার সরকারি ও বেসরকারি পৃষ্ঠপোষণা অত্যাবশ্যক। চিত্রশিল্পের মধ্য দিয়ে সময় ও সমাজের বাস্তবতা ও মানুষের অন্তর্লীন অনুভব ব্যক্ত হোক, মানুষের বৈদ্ধিক মুক্তিসহ সৌন্দর্য দৃষ্টি খুলে যাক এই আমাদের কামনা।’

‘লিভিং আর্ট’র পরিচালক ড. বিল্পব গোস্বামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের প্রায় এগারো হাজার সৈন্য আমাদের স্বাধীনতার জন্য রক্ত দিয়েছে, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছে, শহীদ হয়েছেন। সেজন্য ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আত্মিক ও রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ। সাংস্কৃতিক বিনিময় এ বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করেছে’।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিসিআর হিন্দি চেয়ার ড. পুনম গুপ্ত।