সংবাদ শিরোনাম ::
শাহজাদপুরে আওয়ামীলীগের সাবেক দুই এমপির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা বেলকুচিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ  শাহজাদপুরে অটোবাইক ছিনতাই চক্রের ৬ জন আটক ৭ নভেম্বর না আসলে বাংলাদেশ বিলীন হয়ে যেত: বাউবি উপাচার্য বেলকুচির সেন ভাঙ্গাবাড়ী বাজার মসজিদের নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন “জয় বাংলা” স্লোগান দেওয়ায় সাবেক পিপি-কে গণপিটুনি, পুলিশে সোপর্দ উলিপুরে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ভোট কেন্দ্র মেরামতের টাকা আত্নসাতের অভিযোগ খাজা শাহ্ এনায়েতপুরী (রহ:) এর ১১০ তম ওরছ শরীফের দাওয়াত পত্র বিতরণ  রাজশাহীর মাঠে স্পীড স্কেটিংয়ে বগুড়ার স্কেটারদের ৩টি স্বর্ণপদক সহ ৮ পদক অর্জন এনায়েতপুরে ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি উপলক্ষে আলোচনা সভা

পৃথিবী ‘ধ্বংস হতে’ আর ৯০ সেকেন্ড বাকি?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:২৫:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪ ৯৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলা পোর্টাল: পৃথিবী ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে কি না, তা জানতে অনেক বছর ধরেই ‘ডুমস ডে ক্লক’ ব্যবহার করা হয়। ধারণা করা হয়, এই ঘড়ির কাটা যখন মধ্যরাতে পৌঁছাবে, অর্থাৎ ১২টা স্পর্শ করবে, তখন ধ্বংস হবে পৃথিবী।

ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ডুমসডের কাটা ১২টা স্পর্শ করতে আর ৯০ সেকেন্ড দূরে রয়েছে! পরমাণু বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি এ ঘড়ির কাটা ১২টা স্পর্শ করতে পারে। কিন্তু ২৩ তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনও নড়চড় হয়নি ডুমস ডে ঘড়ির কাটার।

‘ডুমস ডে ক্লক’ হচ্ছে একটি প্রতীকী ঘড়ি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পর এ ঘড়িটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিল শিকাগোভিত্তিক সংস্থা ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স৷ তারা বলেছে, এটি আসল ঘড়ি নয়। তবে এক চতুর্থাংশ ঘড়ির মডেল ব্যবহার করে তৈরি হয়েছে। ঘড়ির কাটাটি কোথায় রয়েছে, তা প্রতি বছর জানিয়ে দেয় ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স।

কয়েক বছর ধরেই এ ঘড়ির কাটা স্থির রয়েছে। এমনকি ২০২১ ও ২২ সালেও একচুল নড়চড় হয়নি। ধারণা করা হয়েছিল ২০২৪ সালের জানুয়ারির ২৩ তারিখে এটি অগ্রসর হবে। কিন্তু এ দিনেও দেখা গেছে, ঘড়ির কাঁটা ১১টা বেজে ৫৮ মিনিট ৩০ সেকেন্ড। অর্থাৎ ১২টা বাজতে আরও ৯০ সেকেন্ড বাকি।

ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই ঘড়ির কাঁটা সবসময় স্থিরই থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরপর ঘড়ির কাঁটা ঠিক কতটা পরিমাণে ঘুরবে তা ঠিক করে দেন পরমাণু বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীতে ঘনিয়ে আসা মানবসৃষ্ট বিপর্যয়, যুদ্ধ-বিগ্রহ, পারমাণবিক বোমা, অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনা করে এর সময় নির্ধারণ করেন তাঁরা।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পৃথিবী ‘ধ্বংস হতে’ আর ৯০ সেকেন্ড বাকি?

আপডেট সময় : ০৩:২৫:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪

বাংলা পোর্টাল: পৃথিবী ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছেছে কি না, তা জানতে অনেক বছর ধরেই ‘ডুমস ডে ক্লক’ ব্যবহার করা হয়। ধারণা করা হয়, এই ঘড়ির কাটা যখন মধ্যরাতে পৌঁছাবে, অর্থাৎ ১২টা স্পর্শ করবে, তখন ধ্বংস হবে পৃথিবী।

ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ডুমসডের কাটা ১২টা স্পর্শ করতে আর ৯০ সেকেন্ড দূরে রয়েছে! পরমাণু বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি এ ঘড়ির কাটা ১২টা স্পর্শ করতে পারে। কিন্তু ২৩ তারিখ পেরিয়ে গেলেও এখনও নড়চড় হয়নি ডুমস ডে ঘড়ির কাটার।

‘ডুমস ডে ক্লক’ হচ্ছে একটি প্রতীকী ঘড়ি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার পর এ ঘড়িটি ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিল শিকাগোভিত্তিক সংস্থা ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স৷ তারা বলেছে, এটি আসল ঘড়ি নয়। তবে এক চতুর্থাংশ ঘড়ির মডেল ব্যবহার করে তৈরি হয়েছে। ঘড়ির কাটাটি কোথায় রয়েছে, তা প্রতি বছর জানিয়ে দেয় ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্স।

কয়েক বছর ধরেই এ ঘড়ির কাটা স্থির রয়েছে। এমনকি ২০২১ ও ২২ সালেও একচুল নড়চড় হয়নি। ধারণা করা হয়েছিল ২০২৪ সালের জানুয়ারির ২৩ তারিখে এটি অগ্রসর হবে। কিন্তু এ দিনেও দেখা গেছে, ঘড়ির কাঁটা ১১টা বেজে ৫৮ মিনিট ৩০ সেকেন্ড। অর্থাৎ ১২টা বাজতে আরও ৯০ সেকেন্ড বাকি।

ব্যুলেটিন অব অ্যাটমিক সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই ঘড়ির কাঁটা সবসময় স্থিরই থাকে। নির্দিষ্ট সময় পরপর ঘড়ির কাঁটা ঠিক কতটা পরিমাণে ঘুরবে তা ঠিক করে দেন পরমাণু বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীতে ঘনিয়ে আসা মানবসৃষ্ট বিপর্যয়, যুদ্ধ-বিগ্রহ, পারমাণবিক বোমা, অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনা করে এর সময় নির্ধারণ করেন তাঁরা।’