সলঙ্গা থানা ছাত্রদলের যুগ্ন আহ্বায়কের নামে থানায় অভিযোগ
- আপডেট সময় : ০৬:৫৫:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৯ বার পড়া হয়েছে
জুয়েল রানা: সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ। ও হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানা হামলারও একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
এ নিয়ে সলঙ্গা এলাকায় আলোচনা ও সমালোচনা চলছে বিভিন্ন স্থানে। অভিযুক্ত আরিফুল ইসলাম(২৫) রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের খেইশ্বর এলাকার রওশন আলীর ছেলে ও সলঙ্গা থানা ছাত্রদলের যুগ্ন আহ্বায়ক।
অভিযোগ সুত্রে জানাজায়, রামকৃষ্ণপুর এলাকার খেইশ্বর গ্রামের প্রবাসীর স্ত্রীর ঘরে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে একই এলাকার তয়জল শেখের ছেলে আরিফুল ইসলামকে (২৭) ঘরে ঢুকিয়ে একই এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে সাগর হোসেন (৩০) ও সলঙ্গা থানা ছাত্রদলের যুগ্ন আহ্বায়ক আরিফ হোসেন, আব্দুল মজিদের ছেলে সবুর হোসেন (৩০) ও বদিউজ্জামানের ছেলে জুয়েল হোসেন (২৫) আবু বক্কারের ছেলে আব্দুর রওফ (৩০) রাজিব (২৭) সহ কয়েকজন, ভুক্তভোগী ঐ গৃহবধূর ঘরে ঢুকিয়ে দিয়ে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সংসার নষ্ট করার চেষ্টা করে।
এ ঘটনায় ঐ গৃহবধূ সলঙ্গা থানায় সংসার নস্ট করার চেষ্টার অভিযোগ এনে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ঐ গৃহবধূ জানান, বিএনপি নেতা আরিফ ও তার সহযোগীরা মিলে আরিফকে আমার ঘরে ঢুকিয়ে ভিডিও ধারন করে আমার সংসার ভাঙ্গার যড়যন্ত্র ও বিচারের নামে বিষয়টি অনেক বর করে, কোন মিমাংসা না দিয়েই ছেড়ে দেয়।
আমার পক্ষে অভিভাবক কেউই সেই সেদিন শালিশে ছিলো না।
আমাকে সেই ছেলের সাথে জোরপূর্বক বিয়ে দিতে চাই। আমার স্বামী সন্তান রয়েছে এখন আমার সংসার নস্ট হওয়ার পথে। আমি তাদের বিরুদ্ধে সলঙ্গা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।
সলঙ্গা থানার ছাত্রদলের যুগ্ন আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম জানান, সেখানে একটি ঘটনা ঘটলে আমাকে ঢেকে নেওয়া হয়েছিল। এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ সবাই মিলে বিষয়টিকে মিমাংসার চেষ্টা করেছি কারও কাছ থেকে কোন টাকাপয়সা নেই নি।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার হামলার ছবির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দলের সার্থে আন্দোলনে সেখানে গিয়েছিলাম কিন্তু কোন ক্ষতি করিনি পুলিশকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্যই গিয়েছিলাম।
এ বিষয়ে সলঙ্গা থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক হারুনার রশিদ হিরন বলেন, বিষয়টি কেবলই শুনলাম যদি থানায় হামলার সাথে জরিত থাকে ও নিজ এলাকায় কোন অনৈতিক কাজে জরিত থাকে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এ বিষয়ে সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি কে এম রবিউল ইসলাম জানান, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনহগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।